৭১ সালে পাকিস্থানি যুদ্ধ জাহাজ প্রতিরোধে ইসহাক মিয়ার অবদান পাথেয় হয়ে থাকবে : মেয়র

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, মুহাম্মদ ইসহাক মিয়া তাঁর সারা জীবন এই দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য উৎসর্গ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ট সোনানী হিসেবে এই দেশের সমৃদ্ধির জন্য কাজ করেছেন। তাঁর মতো ত্যাগী নেতা পাওয়া এখন বিরল। আজ রবিবার সকালে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মুহাম্মদ ইসহাক মিয়ার ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে হাজী পাড়াস্থ তাঁর কবরে পুষ্পস্তবব অর্পণের মাধমে শ্রদ্ধা নিবেদনকালে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিক কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, নাজমুল হক ডিউক, আবদুস সালাম মাসুম, গোলাম মোহাম্মদ জোবায়ের, মো. সলিমউল্লাহ বাচ্ছু, আতাউল্লা চৌধুরী, মো. শেখ জাফরুল হায়দার চৌধুরী, মোহাম্মদ জাবেদ, মোহাম্মদ ইলিয়াছ, মো. এসরারুল হক, সংরক্ষিত কাউন্সিলর জাহেদা বেগম পপি ও মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম প্রমুখ।
এ সময় মেয়র আরো বলেন, ইসহাক মিয়া আপদক মস্তক একজন গুনি রাজনীতিবিদ হিসেবে সফলতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি ১৯৭১ সালে পাকিস্তানী যুদ্ধ জাহাজ ‘সোয়াত’ যখন নিরস্ত্র বাঙালী নিধনে চট্টগ্রাম বন্দরে অবস্থান নিয়েছিল সে সময় জাহাজ থেকে অস্ত্র খালাসে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন মুহাম্মদ ইসহাক মিয়া। তাঁর এই কৃতি গৌরবগাধা হিসেবে স্মরনীয় হয়ে থাকবে। তিনি ৮৬ বছর বয়সে ও অসুস্থ শরীর নিয়েও আওয়ামী লীগের প্রতিটি কর্মকান্ডে সাথে সক্রিয়া ছিলেন।

0Shares

নিউজ খুজুন