স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেনগর্ভবতী মায়েরা যাতে নিয়মিত ও সময়মতো কমিউনিটি ক্লিনিক, উপজেলা ও জেলাস্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে চেক-আপ করেন, বিষয়টি বুঝানোর জন্য গ্রাম পর্যায়ের স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের অনুরোধ করেন। সিজারের সংখ্যা কমিয়ে আনতে গর্ভবতী মায়েদের সচেতন হতে হবে। সিজারের সংখ্যা যত কমানো যায় ততই মঙ্গল।
মন্ত্রী আজ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস-২০২৪ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে ঢাকায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন হলে আয়োজিত উদ্বোধন ও আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গিয়ে সবার আগে দেখি এএনসি কর্নার। এছাড়া, দেখা হয় গর্ভবতী মায়েরা কয়টা চেক-আপ করছেন, কোথায় ইনস্টিটিউশনাল ডেলিভারি হচ্ছে ও কোথায় সিজারিয়ান বেশি হচ্ছে। অনেক জায়গায় পাওয়া যায়, আগে সিজার হয়েছে, তাই করতে হবে। আগে কেন সিজার হলো সেটার মূল কারণ খুঁজে বের করে কাজ করলেসিজারের সংখ্যা অবশ্যই কমিয়ে আনা সম্ভব।
সভায় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব জনাব মো: আজিজুর রহমান, ইউএনএফপিএ বাংলাদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিভাবেন্দ্র সিং রঘুবংশী ও পরিবার কল্যাণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আ ন ম আল ফিরোজ ।