দৈনিক নিউজ চাটগাঁ ডেক্স : আসন্ন চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী, চান্দঁগাও, পাঁচলাইশ, বায়েজিদ আংশিক) আসনের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রার্থীতা নিয়ে চলছে রাজনীতি। রাজনৈতিক, সমাজসেবক, ব্যবসায়ী সকলে প্রার্থী হতে চালাচ্ছেন দৌঁড়ঝাপ।
জসপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষের সেবায় কাজ করার লক্ষ্য নিয়ে এবার চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ নির্বাচনে মনোনয়ন দৌঁড়ে রয়েছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর আদর্শের সৈনিক, বিশিষ্ট সমাজসেবক, বাংলাদেশ জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি, ৫ নংওয়ার্ড মোহরা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য, দানশীল ব্যক্তিত্ব সুকুমার চৌধুরী।
টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া, ঢাকায়, চট্টগ্রামে সনাতনী সমাজের মানুষের কল্যাণে, অধিকার আদায়ে, সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী হিসেবে তিনি বর্তমানে ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে কোভিড-১৯ সময়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চট্টগ্রাম মহানগরীর, ১৫টি উপজেলায় মানুষকে নীরবে নিভৃতে সাহায্য সহযোগিতা দিয়ে গেছেন সুকুমার চৌধুরী। চট্টগ্রামের সনাতনী সমাজের মুখপাত্র হিসেবে চট্টগ্রাম-৮ আসন থেকে সুকুমার চৌধুরী নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে সংসদে গিয়ে সনাতনী সমাজের সকল বার্তা প্রধানমন্ত্রী নিকট উপস্থাপন করতে পারবে বলে সনাতনী সমাজের মানুষের প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়েছে। সনাতনী সমাজের প্রাণের দাবি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম-৮ আসনে সুকুমার চৌধুরীকে নৌকা প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সুখ দুঃখের সঙ্গী হিসেবে পাশে থাকবেন।
চট্টগ্রাম জেলার প্রতিটি নির্বাচনে সংখ্যালঘুদের পক্ষ থেকে সব্বোর্চ উপস্থিতি এবং ভোট প্রয়োগ করার লক্ষ্যে সনাতনী সমাজের নিকট বার্তা পৌঁছে দেন এবারের নৌকা প্রত্যাশী সুকুমার চৌধুরী। চট্টগ্রাম জেলা থেকে এখনো কোন সনাতনী সমাজের প্রতিনিধি সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করার সুযোগ পায়নি। এবার সেই রের্কড ভেঙ্গে দিতে সনাতন সমাজকে গণতন্ত্রের মানসকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতার মাসে উপহার হিসেবে চট্টগ্রাম-৮ আসনের নৌকার প্রার্থী হিসেবে সুকুমার চৌধুরীকে দিবেন বলে প্রত্যাশা নিয়ে আশার বুক বেঁধে আছে।
এ বিষয়ে সুকুমার চৌধুরী দৈনিক নিউজ চাটগাঁ পত্রিকাকে জানান, স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতার কন্যা আমাকে যদি নৌকার মনোনয়ন প্রদান করে তাহলে আমি বোয়ালখালীর উন্নয়ন, জনসাধারণের সেবা প্রদান করতে পারবো। মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাওয়ার জন্যই মূলত আমার এ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশা। কারণ জনপ্রতিনিধি হিসেবে মানুষের সুখ, দুঃখের কথা সমূহ ভাগ করে নিয়ে তাদের মুখে হাসি ফোটাতে পারবো। আমি দীর্ঘদিন যাবৎ বঙ্গবন্ধুর আর্দশ ধারণ করে আমার পথচলা অবিরত রেখেছি। আমি সবসময় নেত্রী যেভাবে নির্দেশনা প্রদান করবেন সেইভাবে কাজ করবো।
উল্লেখ্য যে,আগামী ২৫ মার্চ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এই আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।